সুনামগঞ্জ , রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া নিয়ে বিএনপি’র দুই’পক্ষের হাতাহাতি ৬ যুগেও তাহিরপুরে নির্মাণ হয়নি শহীদ মিনার বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক : জেলা প্রশাসক সুনামকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদের একুশ উদযাপন পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত খেলাফত মজলিসের জেলা কমিটি গঠন গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক- জেলা প্রশাসক ২০১৮ সালে নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি বিএনপির বর্ধিত সভা এবার সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের পরিকল্পনা সভা আল-আকসা কিন্ডারগার্টেন উদ্বোধন সাবেক কাউন্সিলর আবুল হাসনাত কাওসার গ্রেফতার শিক্ষকের মারধরে ছাত্র আহত অ্যাড. নূরুল ইসলামের সমর্থনে প্রচার সভা ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ এখনো অনেক কাজ বাকি এবারও হাওরের মাটি কাটা হচ্ছে কলমে! জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন জগন্নাথপুরে ৩ দোকান থেকে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার মোবাইল চুরি
ফলোআপ

শাল্লায় স্কুলের ভালো ভবন ভাঙার বিষয়ে তদন্ত আজ

  • আপলোড সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:১১:৩৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:১১:৩৫ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় স্কুলের ভালো ভবন ভাঙার বিষয়ে তদন্ত আজ
স্টাফ রিপোর্টার :: গত ১৭ ফেব্রুয়ারি শাল্লা উপজেলার মাসিক সাধারণ সভায় দাউদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভালো একটি ভবন ভাঙার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আলোচনায় আসে। এরপরই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে থেকে তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়। উপজেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার রায় ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আবু রায়হান যৌথভাবে এই তদন্ত করবেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গত ৯ সেপ্টেম্বর আটগাঁও পাঁচহাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আরেকটি ভবন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বিদ্যালয়ের পুরনো ভবন তাকে না জানিয়ে ভেঙে ফেলায় তিনি তৎকালীন ইউএনও এস.এম তারেক সুলতানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। তিনি কোন নিলামের আবেদন দেননি বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন। তৎকালীন শিক্ষা অফিসার স¤পূর্ণ ব্যক্তিগত লাভে সরকারি কোষাগারে টাকা জমা না দিয়েই ভবনটি বিক্রি করেছেন বলেও তিনি অভিযোগ করেন। এদিকে দাউদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিমাংশু শেখর রায় বলেন, আমি চিকিৎসা করতে দেশের বাইরে ছিলাম। আমি এসে দেখি বিদ্যালয়ের ভাবনটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। আমি তৎকালীন শিক্ষা অফিসার আব্দুস সালাম স্যারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমার মতামত না নিয়ে কেন স্কুলের ভালো ভবনটি বিক্রি করলেন। তিনি বলেছিলেন আমি নাকি কমিটিতে নাই। পরে আমি আর কিছু বলিনি। ভবনটির বয়স মাত্র ১২ বছর। এ ভালো ভবনটি রেখেই আরেকটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। যা না করলেও চলতো। এদিকে, এলাকার সচেতন মানুষের ভাষ্যমতে, এটি সরকারের অর্থের অপচয় করা হয়েছে। এ ধরনের আরও ভালো বিদ্যালয়ের ভবন ভাঙা হয়েছে। অথচ একেবারে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোতে নতুন ভবন দেয়া হয়নি বলেও অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহনলাল দাস বলেন, তদন্ত দিয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়া অধস্তন কর্মকর্তাদের দিয়ে কতটা স্বচ্ছ তদন্ত হবে - এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তদন্ত কাকে দিব এটা আমার বিষয়। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার রায় বলেন, আমাদের অফিসে কোন কাগজপত্র নাই। তবে যাদেরকে নিলাম দেয়া হয়েছে তাদের কাছে আছে বলে জানান তিনি। এসব বিদ্যালয় ভবন নিলামের কোনও বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে কিনা জানেন না তিনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া নিয়ে বিএনপি’র দুই’পক্ষের হাতাহাতি

শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া নিয়ে বিএনপি’র দুই’পক্ষের হাতাহাতি